
অভিষেক একজন ভাল বাবা, আগলে রেখেছিলেন তাঁর খুকুকে অভিষেক মন দিয়ে সংসারটা করেছিলেন। অসম্ভব ভালবাসতেন তাঁর মেয়েকে। অভিষেক মেয়ের জন্মদিন বড় করে পালন করতেন। শতাব্দী আর অভিষেক এক আবাসনেই থাকেন। তাই খুব ভাল বন্ধুত্ব ছিল। মেয়ের জন্য ফ্ল্যাটে প্রতিমা এনে দুর্গা পুজো, লক্ষ্মী পুজো, সরস্বতী পুজো সব করতেন অভিষেক। হাজির থাকতেন শতাব্দী রায়, লাবণী সরকার, কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাপস পালদের পরিবার। তবে আর দেখা যায়নি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে। অভিষেক-প্রসেনজিতের মুখ দেখাদেখি বন্ধ হয়ে যায়। একসময় বহু নারীসঙ্গ করা নায়ক জীবনে মধ্য বয়সে খুঁজে পেতে চেয়েছিলেন আশ্রয় আর একটু শান্তি। পেলেন কিন্তু সুখ সইল না। অকালেই চলে গেলেন। ফিরলেন স্নেহশীল দাপুটে বাবার চরিত্রেটলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি আর অভিষেকের (Abhishek Chatterjee) দিকে তাকায়নি। অঞ্জন কন্যা রিনা চৌধুরী তাঁর পরিচালিত ছবিতে মিঠুকে সুযোগ দেন। কাজ করেন আরও কিছু স্বল্পচর্চিত ছবিতে। তবে হারানো আসন আর ফিরে পাননি তিনি। টেলিভিশনে সিরিয়ালে লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের হাত ধরে ফিরলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। আবার তিনি মন জয় করে নিলেন। ‘অন্দরমহল’-এ পরমেশ্বরীর প্রাক্তন প্রেমিক, ‘ইচ্ছেনদী’তে মেঘলার গুরুজি বা ‘খড়কুটো’তে গুনগুনের বাবার রোলে মন জয় করে নেন অভিষেক। সিরিয়ালে তাঁর ফেরা ছিল বেশ নায়কোচিত। নায়ক না হলেও তিনি দাপট বুঝিয়ে দিতেন।অভিষেক মন দিয়ে সংসারটা করেছিলেন। অসম্ভব ভালবাসতেন তাঁর মেয়েকে। অভিষেক মেয়ের জন্মদিন বড় করে পালন করতেন। শতাব্দী আর অভিষেক এক আবাসনেই থাকেন। তাই খুব ভাল বন্ধুত্ব ছিল। মেয়ের জন্য ফ্ল্যাটে প্রতিমা এনে দুর্গা পুজো, লক্ষ্মী পুজো, সরস্বতী পুজো সব করতেন অভিষেক। হাজির থাকতেন শতাব্দী রায়, লাবণী সরকার, কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাপস পালদের পরিবার। তবে আর দেখা যায়নি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে। অভিষেক-প্রসেনজিতের মুখ দেখাদেখি বন্ধ হয়ে যায়। একসময় বহু নারীসঙ্গ করা নায়ক জীবনে মধ্য বয়সে খুঁজে পেতে চেয়েছিলেন আশ্রয় আর একটু শান্তি। পেলেন কিন্তু সুখ সইল না। অকালেই চলে গেলেন।