চাঁদে যান পাঠানোর কর্মযজ্ঞে বীরভূমের প্রত্যন্ত গ্রামের বিজ্ঞানী বিজয় কুমার দাই এর অবদান খুবই গুরুত্ববহ। ইসরোর গবেষনাগারে বসে চন্দ্রযান থ্রীর সফল উৎক্ষেপনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি।
চন্দ্রযান ৩-র ক্যামেরার ডিজাইন করেছেন উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের বাসিন্দা অনূজ নন্দী।
তৃতীয় চন্দ্রাভিযানে শামিল উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মছলন্দপুরের বাসিন্দা নীলাদ্রি মৈত্র। ইসরোর কর্মী নীলাদ্রি। মছলন্দপুরের রাজবল্লভপুর হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র নীলাদ্রি। তিনি চাকরি করেন ইসরোতে। বর্তমানে কেরলে কর্মরত। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তৃতীয় চন্দ্রাভিযানের উৎক্ষেপণ পর্বের সাক্ষী নীলাদ্রি। যুক্ত ছিলেন ওই কর্মযজ্ঞে।
বাঁকুড়ার পাত্রসায়রের ডান্না গ্রামের কৃশানু নন্দী গ্রামের সকলে যাকে ভালোবেসে ডাকে ‘বাপন’ নামে। প্রত্যন্ত ডান্না গ্রামের এই ছেলেটাই বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে ইতিহাস গড়তে চলা সদ্য উৎক্ষেপিত ভারতের চন্দ্রযান-৩ অভিযানের অন্যতম কারিগর। বিক্রম ল্যাণ্ডার চাঁদের দক্ষিণ মেরু স্পর্শ করার ঠিক পরমুহূর্ত থেকেই রোভার বা রোবট গাড়ির গতিবিধির সমন্বয়ের দায়িত্বে যাঁরা থাকছেন, তাঁদের অন্যতম কৃশানু।
চন্দ্রনাথ 3 তে প্রজ্ঞান রোভার চাঁদের মাটি ছুলেই শুরু হবে নেভিগেশন camera কাজ যাতে মুখ্য ভূমিকায় আছে আমাদের উত্তরপাড়ার ছেলে জয়ন্ত লাহা এবং তার টীম।