জাতিসংঘ দিবস উপলক্ষে, ডিভাইন ব্লিস ফাউন্ডেশন এবং প্রজ্ঞান ফাউন্ডেশন একত্রে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, যা একতা এবং বৈশ্বিক সাদৃশ্যের চেতনাকে সম্মান জানায়। ২৪শে অক্টোবর, ২০২৪ তারিখে প্রজ্ঞান ভবনে এই অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে হোমিওপ্যাথি ও সামগ্রিক চিকিৎসা ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ড. সুরেশ কুমার আগরওয়ালকে বিশেষ সংবর্ধনা জানানো হয়।
ড. সুরেশ কুমার আগরওয়ালকে একটি ট্রফি, একটি শাল এবং একটি ঐতিহ্যবাহী পাগড়ি প্রদান করা হয়, যা তাঁর নিবেদন এবং হোমিওপ্যাথি ক্ষেত্রে অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রতীক। এই বিশেষ সম্মানটি ভারতের হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, সিয়ালদহ ইউনিট দ্বারা প্রদত্ত হয়, যা হোমিওপ্যাথি প্রচারের ক্ষেত্রে তাঁর বিস্তৃত কাজের স্বীকৃতি হিসেবে দেওয়া হয়। হোমিওপ্যাথি বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত। ব্রিটিশ ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথির ফেলো ড. আগরওয়াল তাঁর কর্মশালা এবং সেমিনারের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা ও নিবেদন হোমিওপ্যাথির উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
অনুষ্ঠানের শেষে একটি আশাব্যঞ্জক বার্তা প্রদান করা হয়, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার প্রচেষ্টার প্রতি গুরুত্ব দেয়, যা জাতিসংঘের মূলনীতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। অনুষ্ঠানে ড. সাহিদুল ইসলাম, মোঃ ফতেহ আলম, গোপীনাথ রায়, ফারহীন ইলাহী, ড. নমিতা চক্রবর্তী, অনিতা সাহা, রত্না সেনসহ অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন, যারা ড. আগরওয়ালের অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এই অনুষ্ঠানটি জাতিসংঘের মূল্যবোধ দ্বারা অনুপ্রাণিত একতা এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরে।