আজ সকালে কৃষ্ণনগর জাভা এলাকার রাস্তার পাশে একটি টোটো, এবং রাস্তার পাশে কলা বাগানের মধ্যে একটি মৃতদেহ দেখে পথচলতি সাধারণ মানুষ এবং এলাকাবাসীর মধ্যে চাঞ্চল্য দেখা দেয়। তারা ফোন করে স্থানীয় কোতোয়ালি থানায়। পুলিশ এসে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে ওই মৃতদেহটি। এলাকা সূত্রে জানা যায়, কিছুটা দূরে ভীমপুর থানার গোবরাপোতা এলাকার বাসিন্দা 34 বছর বয়সী অর্জুন দাস পেশায় টোটোচালক। তার তিন সন্তান। ঘূর্ণি বিন্দু পাড়ার চল্লিশোর্ধ গৃহবধূ কনিকা বাউলের ছেলেমেয়েদের বিয়ে হয়ে নাতি-নাতনি হয়ে গেছে। তবুও অর্জুন দাস এর সাথে স্বামী বহির্ভূত সম্পর্কের অশান্তি প্রকাশ্যে এসেছে বহুবার ।বছর খানেক আগে প্রণয় জড়িত সম্পর্কের কারণে, তারা পালিয়ে যায়। ছমাসের মধ্যে ফিরে এসে যে যার সংসার করতে শুরু করে পুনরায়।অর্জুন দাসের ভাগ্নে অনাথ দাস, দাবি করেছেন তার মামাকে খুন করা হয়েছে। কলা বাগানের মধ্যে শোয়ানো মৃতদেহের গলায় নাইলন দড়ির ফাঁস, এবং কানের নিচে ,হাতে দু এক জায়গায় সূচালো ধারালো কিছু অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলেই তাঁর মনে হয়েছে। এ বিষয়ে তারা কোতোয়ালি থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন।