নিজস্ব প্রতিনিধি(সতীশ কুমার)প্রবল সুনামি এবং অগ্ন্যুৎপাতের ফলে বিপর্যস্ত হয়ে গিয়েছে টোঙ্গা। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের জলমগ্ন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে এই সুনামি সৃষ্টি হয়েছে যার ফলে সমস্ত বিশ্ব থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে টোঙ্গা। এই ছোট স্বাধীন দ্বীপরাষ্ট্রটি অবস্থিত দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের একটি আগ্নেয়গিরির ধূসর এবং কালো ঘন ছাই দিয়ে ঢাকা থাকে সবসময়।এই সুনমি এবং অগ্ন্যুৎপাতের ফলে অন্যান্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এইরকম এর পরিস্থিতি এসে দাঁড়িয়েছে সেখানে এই পরিস্থিতি থেকে উন্নতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে না। এরকম একটি ভয়াবহ বিপর্যয়ের ফলে মনে করা হচ্ছে যে আরও কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে টোঙ্গা। গত শনিবার এই রকম একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে।এই সুনমি এবং অগ্ন্যুৎপাতের ফলে অন্যান্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এইরকম এর পরিস্থিতি এসে দাঁড়িয়েছে সেখানে এই পরিস্থিতি থেকে উন্নতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে না। এরকম একটি ভয়াবহ বিপর্যয়ের ফলে মনে করা হচ্ছে যে আরও কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে টোঙ্গা। গত শনিবার এই রকম একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে।আগ্নেয়গিরি হাঙ্গা টোঙ্গা হোঙ্গা হোপাই আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের অবস্থিত হঠাৎই জেগে উঠে এরপরই শুরু হয় অগ্নুৎপাত।গোটা এলাকা জুড়ে কালো চাই এবং ধোঁয়াতে ভরে যায় সমুদ্র তৈরি হয় আলোড়ন এর ফলে সৃষ্টি হয় সুনামির আছড়ে পড়তে থাকে বড় বড় ঢেউ এবং রাতের মধ্যেই বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টির হয়ে যায়।এই টোঙ্গা জায়গায় জনসংখ্যা রয়েছে এক লাখের কাছাকাছি সুনামির ফলে ইন্টারনেট ব্যবস্থা পণ্যের পরিমাণ সমস্ত কিছু বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে ফলে টোঙ্গার কোন মানুষ গোটা বিশ্বের সঙ্গে কোন ভাবে যোগাযোগ করতে পারছে না এর ফলে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সংকট দেখা দিয়েছে যদিও এরকম অবস্থা, পাশে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। বিমানে পর্যবেক্ষণ চালানো হচ্ছে টোঙ্গাতে। ইতিমধ্যে ডোঙ্গায় পাপুয়া থেকে জাহাজ পাঠানো হয়েছে পরিস্থিতিকে সঠিক করার জন্য। জানা গিয়েছে যে দু সপ্তাহর আগে কোন রকম পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।