
নিজস্ব প্রতিনিধি(রজত রায়):ছেঁড়া জিন্স পরে আসবে না। আদেশ অমান্য হলেই হাতে ধরিয়ে দিতে হবে টিসি। এমনই নোটিস দেওয়া হয়েছে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু পে (আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু কলেজ)। খবর ছড়িয়েই শুরু হয়েছে আলোচনা।আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু জন্মের ঘোষণাতে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে ‘কৃত্রিমভাবে চেঁড়া’ ট্রাউজারের প্রসঙ্গ। নির্দেশ অমান্য করে ছাত্র পুলিশদের কেউ এমন পোশাক পরে এলে তাঁকে ‘ট্রান্সফার সার্টিফিকেট’ (টিসি) দিতে হবে বলে উল্লেখ আছে। শহর গ পড়ুয়াদের মধ্যে ‘রিপ্ড জিন্স’-এর তুমুল গঠনতা। এই পরিস্থিতি তৈরির কারণের সিদ্ধান্তে প্রশ্ন লিখছে এক অংশ। যদিও এই নোটিস আদৌ কতটা সত্য সেই সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কিছু জানানো হয়েছে। প্রিন্সিপালের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে এই রিপোর্ট পর্যন্ত তাঁর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।এক পড়ুন অশালুয়ান পোশাক তৈরি করার জন্য, কিন্তু ‘রিপ্পড জিন্স স্বাধীন করার জন্য এমন পোশাক হতে পারে জারি অযৌক্তিক। এই পরিসরে বল পাল্টা যুক্তি। এই ধরনের পোশাকে অপ্রীতিকর পরিবেশ তৈরি করে বলে অনেকের মত।দিন কয়েকটা হিজাব বিতর্কে উত্তেজিত হয়েছিল। তার প্রভাব পড়ে দেশের বিভিন্ন জায়গাতে। হিন্দুত্ববাদীরা হিজাব ব্যান করার উপর জোর দিয়েছিলেন। কর্ণাটক হাইকোর্টের রায়ে উচ্ছাস প্রকাশের উচ্চারণ। শালীন পোশাক হিজাব নিয়ে এই রাজনীতি করা হয়েছে শুধু মাত্র মুসলিমদের পোশাক। কিন্তু ‘ছেঁড়া জিন্স’ – এর ক্ষেত্রে বিষয়টা ঠিক উল্টো। অশালীন এই পোশাকের নির্দেশকে “ফোয়া”, ‘ব্যক্তি অধিকার হস্তক্ষেপ” বলে মনে করা হয়েছে হিজাব ব্যান- এর ব্যবহার বলা হয়েছে।