প্রায় এক মাস পর মাটি খুড়ে মৃত তরুণী মৃতদেহ তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরিবারের অভিযোগ তরুণিকে শারীরিক নির্যাতন করে খুন করা হয়েছে। পরিবারের বিশ্বাস ময়নাতদন্তে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সুষ্পষ্ট রিপোর্ট পাওয়া যাবে ও অভিযুক্ত উপযুক্ত শাস্তি পাবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ২৫ জানুয়ারি জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্গত মালবাজার ব্লকের মানাবাড়ি চা বাগানের বাসিন্দা ১৬ বছরের এক কিশোরী আত্মীয়ের বিয়েতে যায়। কিছুক্ষন পর আর তাকে খুঁজে পাওয়া যায় না। গত ২৫ শে জানুয়ারি আত্বিয়র বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে এসেছিলো ১৬ বছরের গিন্নি বিশ্বকর্মা। ২৫ তারিখ রাতে বিয়ে বাড়ি থেকেই নিখোজ হয় যায় দশম শ্রেণীর ছাত্রী গিন্নি। তারপর বহু খোজাখুজি করেও গিন্নি বিশ্বকর্মার কোন খোজ পায় না পরিবার। অবশেষে ২৭ তারিখ দুপুরে পরিবার জানতে পারে, ২৬ জানুয়ারী ওদলাবাড়ি রেল লাইনের কাছ থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার করে রেল পুলিশ। পরে জানা যায় সেই মৃতদেহ গিন্নি বিশ্বকর্মার। তবে পরিবারের অভিযোগ গিন্নিকে খুন করা হয়েছে। অভিযোগের তীর মাল ব্লকের ওদলাবাড়ির হঠাৎ কলোনীর কিশোর রাহুল রায়ের(১৭) বিরুদ্ধে। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জিআরপি ও মালবাজার থানার পুলিশ।তিনি জানান, এই এলাকায় এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি, এই ঘটনায় এলাকায় আতংক রয়েছে, আমি শুনলাম সন্ধেহ করা হচ্ছে মেয়ে টিকে ধর্ষণ করেই খুন করা হয়েছে, এখন ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসেনি, রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত বিষয়টি পরিস্কার হচ্ছেনা, এখন পর্যন্ত একজন ধরা পরেছে, আমি এসপি কেও বলেছি, এবং জিআরপি কেও বলবো দোষি দের খুজে বার করতে হবে।